HBRC
  • Home
  • About us
    • TEAM HBRC
    • VISION
    • MISSION
    • Biography of Executive Director
    • Message From ED
  • PROJECT
  • ACHIEVEMENT
  • NEWS
  • GALLERY
    • VIDEO GALLERY
    • Photo Gallery
    • Banner
  • Contact
  • DOWNLOADS
menu
close
HBRC
  • Home
  • About us
    • TEAM HBRC
    • VISION
    • MISSION
    • Biography of Executive Director
    • Message From ED
  • PROJECT
  • ACHIEVEMENT
  • NEWS
  • GALLERY
    • VIDEO GALLERY
    • Photo Gallery
    • Banner
  • Contact
  • DOWNLOADS

বিল্ডিং কোডে এক যুগ আগের ডাটা, ন্যূনতম পাঁচ বছর পরপর আপডেট হওয়া উচিত

Home বিল্ডিং কোডে এক যুগ আগের ডাটা, ন্যূনতম পাঁচ বছর পরপর আপডেট হওয়া উচিত
  • Abu Sadeque Written by Abu Sadeque
  • March 10, 2024
  • 0 Com
News
Click Here for Media Coverage link

বিল্ডিং কোড পুনরায় তৈরির কাজ শুরু হয় ২০০৮ সালে। ২০০৯ সালে ব্যক্তিগত দক্ষতা বিবেচনায় বিল্ডিং কোড প্রণয়নের স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য হিসেবে যুক্ত করা হয় তাকে। ছিলেন জিও টেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং চ্যাপ্টারের এডিটোরিয়াল বোর্ডের সদস্য। ২০১৩ সালের মার্চে এইচবিআরআইয়ের মহাপরিচালক হিসেবে যোগদান করেন। ফলে পদাধিকারবলে তিনি বিল্ডিং কোড নীতিমালা প্রণয়ন কমিটির মেম্বার সেক্রেটারি নিযুক্ত হন। ২০১৮ সালে অবসরে যাওয়ার আগ পর্যন্ত যুক্ত ছিলেন। বর্তমানে তিনি ব্যক্তিগত উদ্যোগে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে নিজ বাড়িতেই গড়ে তুলেছেন সেন্টার ফর হাউজিং অ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ (এইচবিআরসি) নামে একটি প্রতিষ্ঠান। তিনি এ প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী পরিচালক। বণিক বার্তার সঙ্গে কথা বলেছেন ‘বিল্ডিং কোড-২০২০’-এর নানা দিক নিয়ে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন তোফাজ্জল হোসেন

বিল্ডিং কোড প্রণয়ন করার ক্ষেত্রে এক যুগের বেশি সময় লেগে যায়। এতটা সময় লাগার কারণ কী?

এর বেশকিছু কারণ তো ছিলই। তার মধ্যে একটি ছিল ফায়ার চ্যাপ্টার। দেখুন বিল্ডিং কোড তৈরি হয় ১৯৯৩ সালে। এরপর আর সেটি আপডেট হয়নি। পরবর্তী সময়ে পুনরায় তৈরির কাজ শুরু হয় ২০০৮ সালে। নীতিমালা প্রণয়ন কমিটির মেম্বার সেক্রেটারি হিসেবে এর সব নথি ছিল এইচবিআরআইয়ের কাছে অর্থাৎ আমার কাছে। তার আগে পর্যন্ত স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য এবং এডিটোরিয়াল কমিটির সদস্য থাকলেও আমার কাছে কোনো ডকুমেন্ট ছিল না। ফায়ার পার্টের চ্যাপ্টারের টিম লিডার ছিলেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) স্থাপত্য বিভাগের অধ্যাপক (বর্তমানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য) ড. নিজামউদ্দিন আহমেদ। এর আগে ১৯৯৩ সালে যেটি লেখা হয়, সেটিতেও কিন্তু ফায়ার চ্যাপ্টার তিনিই লিখেছিলেন। তিনি এবার যখন ফায়ারের একটা চ্যাপ্টার জমা দেন, তখন এটা নিয়ে অনেক মতবিরোধ দেখা দেয়। তিনি বললেন, ‘আমার চ্যাপ্টার যদি ঠিক না হয়, তাহলে যিনি ঠিক করতে পারবেন তার করাই ভালো।’ ফলে তার জায়গায় অন্য একজনকে দায়িত্ব দেয়া হয়। এটা আমি এইচবিআরআইয়ে আসার আগের ঘটনা।

পরবর্তী সময়ে দায়িত্ব দেয়া হয় বুয়েটের যন্ত্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মাকসুদ হেলালীকে। তিনি যে চ্যাপ্টারটি জমা দেন, ফায়ার সার্ভিস থেকে সেখানেও কিছু আপত্তি তোলা হয়। কিন্তু পরবর্তী সময়ে ফায়ার সার্ভিসের প্রতিনিধি যারা ছিলেন তারা নিজেদের মধ্যেই একমত হতে পারেননি। এভাবে দীর্ঘ সময় ক্ষেপণ হয় ফায়ার চ্যাপ্টারের জন্য। ২০০৮ সালে শুরু হয় এ নীতিমালার কাজ। এটি পাস হয় ২০২০ সালে। এর মধ্যে ফায়ার সার্ভিসের যারা নীতিমালার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, তারা বহুবার পরিবর্তন হন। সেখানেও ধারাবাহিকতা ছিল না। ফলে সময় ক্ষেপণ হয়েছে বারবার।

আপনি বাংলাদেশ জাতীয় বিল্ডিং কোড (বিএনবিসি) প্রণয়নের সঙ্গে শুরু থেকে তা পাস হওয়ার কিছুদিন আগ পর্যন্ত প্রায় এক দশক যুক্ত ছিলেন। বিল্ডিং কোড তৈরির ক্ষেত্রে গুরুদায়িত্বও ছিল আপনার ওপর। কিন্তু সেখানে ফায়ার সার্ভিসের বেশকিছু আপত্তি নিরসন করা হয়নি। এটি কেন?

নীতিমালা প্রণয়নের দায়িত্বে কনসালট্যান্ট প্রতিষ্ঠান ছিল বুয়েটের গবেষণা সংস্থা ব্যুরো অব রিসার্চ টেস্টিং অ্যান্ড কনসালটেশন (বিআরটিসি)। সময় বেশি লাগার কারণে তারাও অসুবিধার মধ্যে পড়ে যান। কারণ কাজটা শেষ হচ্ছে না। এর চ্যাপ্টারগুলোর লেখক জবাবদিহি করেন বুয়েটের বিআরটিসির কাছে। এইচবিআরআই থেকে পুরো নীতিমালার কাজ দেয়া হয়েছিল এডিটরিয়াল কমিটিকে। ফলে তাদের ওপর আমাদের একটা নিয়ন্ত্রণ ছিল। যখন ফায়ার চ্যাপ্টার নিয়ে জটিলতা নিরসন হচ্ছিল না তখন আমরা দুশ্চিন্তায় পড়ি। পরবর্তী সময়ে আমরা (এইচবিআরআই) জাতীয় অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরীসহ কয়েকজন জাতীয় পর্যায়ের, যারা বিল্ডিং কোড কমিটির সঙ্গে ছিলেন, তাদের দ্বারস্থ হই। তাদের মতামত নিয়ে পরবর্তী সময়ে সেটি চূড়ান্ত করি। এটা ঠিক, ফায়ার সার্ভিস আগেই এর সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেছে। ওই প্রক্রিয়াগুলো এখন আবার আলোচনার মধ্যে আসার কোনো যুক্তি আমি দেখি না।

এখন বিল্ডিং কোড আপডেট করে ফায়ার চ্যাপ্টারের আপত্তিগুলো নিরসন করার সুযোগ আছে কিনা?

এখন শুধু ফায়ার চ্যাপ্টার নয়, আরো কিছু জায়গায় আপডেট করা প্রয়োজন। কারণ সময়ের সঙ্গে তা করতে হয়। এটিই নিয়ম। ফায়ারের যেসব যন্ত্র তা তো দিনে দিনে উন্নত হচ্ছে। এখন ফায়ার ফাইটিংয়ের জন্য যেসব আধুনিক পদ্ধতি আছে সেগুলোর অনেক কিছুই নীতিমালা প্রণয়নের সময় আবিষ্কারই হয়নি। কাজেই আমার ব্যক্তিগত অভিমত, ২ হাজার ৮০০ পাতার একটি নীতিমালায় কিছু ‘লুপ হোলস’ থাকবে। সত্যিকার অর্থে আমাদের জাতীয় স্বার্থ নিয়ে চিন্তা করতে হবে। তাই এসব নিয়ে সময় নষ্ট না করে একটি পদ্ধতির উন্নয়নের জন্য আমাদের সবার কাজ করা উচিত। বিল্ডিং কোডে বলাই আছে যে, স্থায়ীভাবে এইচবিআরআই-তে একটা স্ট্যান্ডিং কমিটি থাকবে। এদের দায়িত্বই থাকবে সারা বছর বিল্ডিং কোড সম্পর্কে কোন পক্ষ কী আপত্তি জানাচ্ছে সেগুলো নিয়ে কাজ করা। ফায়ার সার্ভিস ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটের আপত্তি রয়েছে। লাইভ লোড নিয়ে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) থেকে একটা আপত্তি ছিল। এ রকম আপত্তিগুলো নিয়ে তারা কাজ করবে।

আমাদের প্রস্তাব বিল্ডিং কোডেই আছে। এই স্ট্যান্ডিং কমিটির কাজ হবে— আপত্তিগুলোকে একত্রিত করা। যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জানানো। আপত্তি বা দাবিগুলো নিয়ে গবেষণা করা। গবেষণা করতে পারবে বলেই তো এইচবিআরআইকে নীতিমালা করার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। প্রতি পাঁচ বছর পরপর নীতিমালার একটা আপডেট বের হয়, তাহলে পাঁচ বছরের মধ্যে যে আপত্তিগুলো আসবে সেগুলো নিরসন করা যাবে। আগে আপত্তিগুলোর সমাধান হবে, পরে সেটি আপডেট ভার্সনে চলে আসবে। এমন একটা পদ্ধতি চালু করা গেলে নীতিমালা নিয়ে আর কোনো সমস্যা থাকবে না। এটা করা গেলে বিল্ডিং কোড বাস্তবায়ন সহজ হবে। তখন সবাই মিলে এটি বাস্তবায়নে জোর দিতে পারবে। এখন নীতিমালা নিয়ে যাদের আপত্তি, উদাহরণ হিসেবে যদি বলি সেই ৪০ শতাংশ নিয়ে আপত্তি, তাহলে বাকি ৬০ শতাংশ তো ঠিক আছে। সেই ঠিক থাকা অংশ মানা হচ্ছে কিনা, বাস্তবায়ন হচ্ছে কিনা তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখন ফায়ার চ্যাপ্টার নিয়ে আপত্তি আছে। তাহলে বাকিগুলো মেনে চলুক। সেটাও তো হচ্ছে না।

বিল্ডিং কোড আপডেট না হওয়ার কারণে কী ধরনের সমস্যা হচ্ছে?

বাংলাদেশ বিল্ডিং কোড যথাযথভাবে মানা হচ্ছে না। প্রধানমন্ত্রীও এ নিয়ে মন্তব্য করেছেন যে কেউ বিল্ডিং কোড মেনে চলছে না। বিদ্যমান বিল্ডিং কোড যেটি রয়েছে, এটি পাস হওয়ার ২৭ বছর আগে আরেকটা হয়েছিল, ১৯৯৩ সালে। আপডেট না হওয়ার কারণে বা দেরিতে হওয়ার কারণে যে সমস্যাটা হয়, আমি নিজে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার, আমি নিজেও কিছু ক্ষেত্রে বিল্ডিং কোড মানতে পারি না। দেশের লোক কেউ মানে না। বাজারে যে রড পাওয়া যায় তার ৯০ শতাংশই ৫০০ গ্রেডের। অথচ বিল্ডিং কোডে ৫০০ গ্রেড ব্যবহারের অনুমতি দেয়া হয় না। আমাদের ভূমিকম্পের ঝুঁকির কারণে এর অনুমতি দেয়া হচ্ছে না। বিল্ডিং কোড অনুমতি দেয় ৪২০ গ্রেড পর্যন্ত। এর কারণ হচ্ছে, ২০০৮ সালে বিল্ডিং কোডের কাজ শুরু হয়। তখন আন্তর্জাতিক বিল্ডিং কোড রিকোয়ারমেন্ট ফর রেইনফোর্স কনক্রিট (এসিআই) মেনে করা হয় আমাদের বিল্ডিং কোড। কিন্তু এসিআই কোড ২০১৯ সালে আপডেট হয়ে যায়। ফলে আমাদের এখানে যেহেতু নবায়ন হতে অনেক বেশি সময় লাগছে, সেহেতু আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমরা নীতিমালা করতে পারছি না। যুক্তরাষ্ট্র তো গবেষণার মাধ্যমে কোড আপডেট করে। আমাদের তো গবেষণা নেই। তাদের দেখেই করতে হয়। এখন নিয়মিত আপডেট করতে না পারায় ২০২৪ সালে এসেও আমরা ২০০৮ সালের কোড অনুসরণ করতে বাধ্য হচ্ছি। আমার সমস্যা কিন্তু এখানে। ফায়ার সার্ভিসের ক্ষেত্রেও একই রকম।

বিল্ডিং কোড কত দিন পরপর আপডেট করা উচিত? আমাদের এখানে সেটি কতটা মানা হয়?

বিএনবিসিতে ব্যবহৃত ডাটা এক যুগের বেশি পুরনো। একটি নীতিমালা থেকে অন্যটির দূরত্ব ২৭ বছর। কিন্তু উন্নত বিশ্বে বিল্ডিং কোড তিন থেকে পাঁচ বছর পরপর আপডেট করা হয়। আমাদের এখানে তা না হোক, অন্তত পাঁচ বছর পরপর আপডেট করা উচিত। স্পষ্ট করা প্রয়োজন, এই যে ১ হাজার ৮০০ পাতার বিল্ডিং কোড, তার সবটাই কিন্তু আপডেট করার দরকার পড়বে না। যেমন এসিআই কোড ২০০৮ সালেরটা আমাদের এখানে আছে। অথচ ২০১৯ সালে সেটি আপডেট হয়েছে। এখন এই কোডের কারণে বড়জোর ১০০ পাতা নবায়ন করা লাগবে। আরো তো ১ হাজার ৭০০ পাতা আছে। যেমন সেটব্যাক রুল। একটা ভবন নির্মাণের সময় চারপাশে কতটুকু জায়গা খালি রাখতে হবে এটা তার একটা হিসাব। এখন এই ডাটা কিন্তু ঘন ঘন বদলাবে না। অনেক দিন ধরে এটার বৈধতা থাকে। তা ১০-১৫ বছর পর্যন্তও থাকতে পারে। কিন্তু বাজারে ৫০০ গ্রেডের রড রয়েছে। এই রড ব্যবহার করা যাবে কিনা তার আপডেট দ্রুত লাগবে। ফায়ার ফাইটিংয়ের একটা নতুন প্রযুক্তি এসেছে। সেটি ব্যবহার করতে পারা যাবে কিনা, সেটি লাগালে অনুমতি লাগবে। অথবা প্রযুক্তি আপডেট হওয়ার কারণে সুবিধা হবে। তাই কোড আপডেট করতে হতে পারে।

বাংলাদেশ বিল্ডিং রেগুলেটরি অথরিটি (বিবিআরএ) তৈরির জন্য বিল্ডিং কোডে বলা আছে। সেটি এখনো হয়নি। এটা নিয়ে আপনার মন্তব্য কী? তারা কি নীতিমালার প্রয়োজনীয় অংশ আপডেট করতে পারে?

বাংলাদেশ বিল্ডিং কোডে রেগুলেটরি অথরিটির একটা প্রস্তাব আছে। সেখানে উল্লেখ আছে এটি কীভাবে করতে হবে এবং কাজ কী হবে তার বিস্তারিত। এগুলো পাঁচ-ছয় পাতা এবং সংজ্ঞা। এগুলো আইন মন্ত্রণালয়ে ভেটিং করা হয়েছে। তারা তো পুরো নীতিমালা ভেটিং করেনি। এটা তারা করার কথাও না। তারা কয়েকটা পাতা ভেটিং করেছে। তারা যেটুকু ভেটিং করেছে সেটুকু জানিয়ে নীতিমালা ফেরত পাঠিয়েছে। তারা বলেই দিয়েছে এ অংশ তারা ভেটিং করেছে। বাকিটা গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের কাছে পাঠিয়েছে ভেটিং করার জন্য। এখন তারা যদি প্রয়োজন বিবেচনায় কোনো অংশ আপডেট করে তাহলে সেটি আইনগত কোনো ত্রুটি হবে না। বর্তমানে যেটি নিয়ে সবচেয়ে বেশি আপত্তি দেখা দিয়েছে, সেটি হলো ফায়ার চ্যাপ্টার। এখন একটা উদ্যোগ নিয়ে পুরো নীতিমালা আপডেট না করে শুধু ফায়ার চ্যাপ্টার আপডেট করা হোক। কারণ পুরোটা করতে গেলে তো অনেক সময়ের দরকার হবে, অনেক বড়ভাবে আয়োজন করতে হবে। এত ঝামেলায় না গিয়ে শুধু আপত্তিগুলোর নিষ্পত্তি করলেই হয়। এটা তো সরকারি নথি। সরকার শুধু ফায়ার অংশ আপডেট করে দিলেই হয়।

বাংলাদেশ বিল্ডিং রেগুলেটরি অথরিটি (বিবিআরএ) হবে। সেই অথরিটিতে চেয়ারম্যানসহ পাঁচজন থাকবেন। কে স্থপতি হবেন, আর কে প্রকৌশলী হবেন সবই বলা আছে সেখানে। কাজের পরিধির বিষয়েও পরিষ্কার বলা রয়েছে তাতে। এখন ২০২৪ হয়ে গেল। বিল্ডিং কোড পাস হলো ২০২০ সালে। এখনো এটি কেন হচ্ছে না? এটা তো হওয়া দরকার। আমি যতদূর জানি, এইচবিআরআই থেকে এটি গঠন করার জন্য প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এখন এক্ষেত্রে সরকারের নীতি কী, তা তো জানা নেই। আমি যতদূর শুনেছি, বাস্তবায়ন কমিটি নামে একটি কমিটি করার কথা বলা হয়েছে। এর আগে ১৯৯৩ সালে যে নীতিমালা করা হয়েছিল সেখানেও বিবিআরএর মতো বিল্ডিং রেগুলেটরি অথরিটি বা বিআরএ নামে একটি কমিটি করার কথা বলা হয়েছিল। তখনো সেটি করা হয়নি। যদিও সে সময় এ কমিটির বিষয়ে বিস্তারিত ছিল না। সেজন্য করা হয়নি। এখন তা উল্লেখ আছে। অথচ এখনো গঠন করা হয়নি।

Share:

Post navigation

  • Prev Post Construction Industry: Towards Green Sustainable Development
  • Next Post Construction Industry: Quality Control And Sustainability
LEAVE A COMMENT Cancel reply
Please Enter Your Comments *

Abu Sadeque

Mohammad Abu Sadeque, Peng. Executive Director, HBRC

All Categories
  • Articles
  • News
  • Social Media
RECENT BLOG
  • EBL climate change action awards 2025 Pioneers of sustainability

    0 Comment

  • HBRC: Building resilient homes for Bangladesh

    0 Comment

  • Construction Industry: Quality Control And Sustainability

    0 Comment

  • বিল্ডিং কোডে এক যুগ আগের ডাটা, ন্যূনতম পাঁচ বছর পরপর আপডেট হওয়া উচিত

    0 Comment

we work together
WE DO AWESOME CONTRIBUTE FOR OUR CLIENTS.
image
image
image
image
image
footer_logo
Centre for Housing & Building Research (HBRC) – a research and development hub in the private sector is to complement both public and private initiative and entrepreneurship.

hbrc19@gmail.com

+880 1822334466

ABOUT US
  • Home
  • About us
    • TEAM HBRC
    • VISION
    • MISSION
    • Biography of Executive Director
    • Message From ED
  • PROJECT
  • ACHIEVEMENT
  • NEWS
  • GALLERY
    • VIDEO GALLERY
    • Photo Gallery
    • Banner
  • Contact
  • DOWNLOADS
SUPPORT
  • Compound Wall
  • Curriculum Vitae
  • Disaster Management
  • Housing
QUICK LINKS
  • Marketplace
  • Documentation
  • Customers
  • Carrers
Social Link
Facebook Twitter Youtube
Copyright by @hbrcbd All Rights Reserved
  • Home
  • About us
    • TEAM HBRC
    • VISION
    • MISSION
    • Biography of Executive Director
    • Message From ED
  • PROJECT
  • ACHIEVEMENT
  • NEWS
  • GALLERY
    • VIDEO GALLERY
    • Photo Gallery
    • Banner
  • Contact
  • DOWNLOADS